Posts

Showing posts from February, 2019

সিদ্দিকে আকবর রাঃ জিবনী ।

Image
ইসলামের ইসলামের  ক্রাণকর্তা ইশকে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)'র প্রভাকর সিদ্দিকে আকবর (রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) #পর্ব_১ --------------------------------------------- #বংশ_ও_জন্ম_পরিচয়ঃ পার্থিবজগতে মানুষের নিকট তিনটি বিষয় সবচেয়ে প্রিয় ও পছন্দনীয়। যথাঃ ১. জান। ২. মাল। ৩. সন্তান। প্রিয় রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন, তোমাদের কেহ পূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষণ না তার নিকট আমি রাসূল তার সন্তান, পিতা ও সকল মানুষ হতে অধিকতর প্রিয় হব (মিশকাত শরীফ)। ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবূ বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু উল্লেখিত তিনটি প্রিয় বস্তুই নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কদমে উত্সর্গ করলেন তারাই সন্তুষ্টির প্রত্যাশায়। ইতিহাস এ কথা সাক্ষ্য দেয় যে, প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আহবানে তিনিই একমাত্র সাথী যিনি সর্বস্ব ও সর্বাত্মক কোরবাণীকে পুঁজি করে মুসলিম বিশ্বের বিরল নজির স্হাপন করেন। প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার অবদানের কথা এভাবে স্বীকার করেন- আবূ বকর'র সম্পদ দ্বারা আমার যেরূপ উপকার হয়েছে সেরূপ অন্য কারো সম্পদ দ্বারা হয়নি। (খ

মসলকে সিদ্দিকে আকবর (রাঃ)।

Image
মসলকে সিদ্দীক্বে আকবর রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহু -------মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল মান্নান  ______________________________ আফযালুন্ নাসি বা’দাল আম্বিয়া (নবীদের পর শ্রেষ্ঠতম ব্যক্তি) হযরত আবূ বকর সিদ্দিক্ব রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহুর মসলক বা দৃষ্টিভঙ্গি এবং তাঁর অনুসৃত পথ ও মত ঈমানদার মুসলমানদের জন্য নির্ভুল অনুকরণীয়। আল্লাহ্র হাবীব সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন- ‘আলায়কুম বিসুন্নাতী ওয়াসুন্নাতিল খোলাফা-ই রাশেদীন’ (তোমরা আমার সুন্নাত ও খোলাফা-ই রাশেদীনের সুন্নাতকে আকঁড়ে ধর)। খোলাফা-ই রাশেদীনের মধ্যেও শ্রেষ্ঠ হলেন হযরত আবূ বকর সিদ্দীক্ব রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহু। নিম্নে হযরত আবূ বকর সিদ্দীক্ব রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহুর মসলক তথা কয়েকটা বিষয়ে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরার প্রয়াস পাচ্ছি। এক. ইসলাম গ্রহণ  হযরত সিদ্দীক্বের ইসলাম গ্রহণের ঘটনায় কতিপয় বিষয় সুস্পষ্ট হয়- নবী করীম সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম যখন হযরত আবূ বকর সিদ্দীক্ব রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহুকে ইসলামের পয়গাম পৌঁছালেন, তখন এ পয়গাম শুনে তিনি যা বলেছিলেন তার কাব্যানুবাদ নিম্নরূপ- كها بو بكر نے سركار آمنّا

পিডিএফ বই ২৮ টি একত্রে।

Image
বইঃ হযরত বায়েজীদ বোস্তামী রহঃ এর জীবনী ও তাঁর দরগাহ শরীফ। লেখকঃ সৈয়দ মুহাম্মদ আজিজুর রহমান। pdf by - Mohammad Arfath Hossain page: 208. size: 50 mb. HD Quality..  Downloade link...... https://drive.google.com/file/d/1V_z7wy2KUflbaQTmiLuInEjMi37IPXMH/view?usp=drivesdk কিতাবটি শুধুমাত্র মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য। কিতাব, মিজানুস সরফ ওয়াল মুনসায়িব,pdf. উর্দূ তরজমা,  মাওলানা হযরত মুহাম্মদ আজিজুল্লাহ্ সাহেব ঘূরী। pdf by- Mohammad Arfath Hossain page: 48 size :6 mb Downloade link..... https://drive.google.com/file/d/1uPJb_klmXVp1u0GeTOL_sBXuBcAb_esL/view?usp=drivesdk বইঃ- আ'লা হযরত ইমাম আহমদ রেযা ফাযেলে ব্রেলভী রহঃ এর জিবনী ও কারামত।pdf. লেখকঃ শামশুল হক নঈমী। page: 249. Size: 66 mb.. pdf by: Mohammad Arfath Hossain Downloade link.... https://drive.google.com/file/d/1P6dd2bEzomuB3vxUZV4ABHmgEReZ2_tY/view?usp=drivesdk বইঃ- কালামে রেযা।pdf. লেখক- আ'লা হযরত রহঃ। সংকলক ও অনুবাদঃ মুহাম্মদ আনিসুজ্জামান। pdf: Muhammad Arfath Hossain. page: 48. Size:6 mb. Downloade link.... https://drive.goo

বিশ্ব ভালবাসা দিবস হালাল না হারাম?

Image
"ভালোবাসা দিবস" হালাল না হারাম? - ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী ======= আজ ছিল ফাল্গুনের প্রথম দিন। ঋতুরাজ বসন্ত শুরু হয়ে গেছে। রাত পোহালেই ১৪ ফেব্রুয়ারি। সাথে বয়ে নিয়ে আসছে বিশ্বব্যাপী 'ভালোবাসা দিবস'। একেক দেশে এবং একেক ভাষায় এর একেক নাম। তবে এর সাথে জড়িয়ে আছে আবেগ এবং উদ্দাম অনুভূতি। ভিন্ন রকম অনুভূতি। যে অনুভূতি একজন যুবক এবং একজন যুবতীকে উত্তাল করে দিতে পারে। আর আমাদের ভৌগলিক সীমারেখায় তো এখন ঋতুরাজ বসন্ত। 'ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক, আজ বসন্ত।' বিশ্বব্যাপী আবহাওয়ায় ভয়াবহ পরিবর্তন দেখা দিলেও, ঋতুরাজ বসন্ত তার আবেদন হারায় নি। আর যৌবনের ধর্মই হল উত্তাল তরঙ্গের মতো উদ্দাম হয়ে বয়ে চলা। সে বয়ে চলাকে খুব কম মানুষই নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম। এটা স্রষ্টারই দান এবং কৌশল। তিনি চাইলে মানুষকে ফেরেশতাদের মতো রিপুহীন করে তৈরি করতে পারতেন। কিন্তু মানুষ এবং জিন জাতিকে তিনি মহা পরীক্ষায় নিক্ষিপ্ত করবেন বলেই এদের মাঝে তিনি এমন কিছু দোষ এবং গুণ দিয়েছেন যা নূরের ফেরেশতাদের দেন নি। একদিকে দিয়েছেন ফেরেশতার কিছু গুণাবলী, অন্যদিকে দিয়েছেন শয়তানের ওয়াসওয়াসা, যা রিপু দ্বারা পরিচালিত হয়

ভালবাসা দিবস নাকি নোংরামী!

Image
ভালবাসা বনাম ১৪ ই ফেব্রুয়ারি! আমরা ভালবাসার অর্থটাই নিতে জানিনা, ভালবাসা আমাদের কাছে যেন এক নোংরা বন্ধনের নাম। কেন? মা-বাবাকেওতো  ভালবাসা যায়। ভাই-বোনকেওতো ভালবাসা যায়। আমরা ভালবাসার কোন সংজ্ঞাটি গ্রহন করি? ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালবাসা দিবস পালন হোক কোন সমস্যা নাই, কিন্তু দিবস পালনের নামে দিন দুপুরে যুবক-যুবতি বেহায়াপনা করবে সেটা মানা যায় না। লজ্জহীন মানুষ পশুর সমান, আসুন লজ্জাশীল হই  ওসমান রাঃ এর মতন। সারা বছরই মানুষকে ভালবাসা যায়। তাও যদি বিশেষ দিনে বিশেষ ভাবে ভালবাসা দিবস পালন করতে হয়, রাস্তার পথশিশুদের সাথে পালন করুন দিনটি, দেখুন কেমন তৃপ্তি পাবেন। অথবা কোন অনাথ আশ্রমে বা কোন বৃদ্ধাশ্রমে কাটান দিনটি। সত্যিকারের ভালবাসার জয় হোক। ভালবাসার নামে নোংরামি নিপাত যাক। দৃষ্টিভঙ্গি বদলান সোসাইটি বদলে যাবে। সবার আগে বসন্ত নামুক বিবেকের উঠানে। -নোমান।

যে গাছের পাতায় কিডনির পাথর বেরিয়ে যাবে

Image
এই গাছের কয়েকটি পাতা খেলেই গলে বেরিয়ে আসবে কিডনির পাথর তুলসী আমাদের সবার পরিচিত একটি ঔষধিগাছ। এ গাছের পাতায় বহু রোগ সারানোর উপকারি গুণ রয়েছে।তুলসী পাতার রস বা চা প্রতিদিন একগ্লাস করে পান করলে, আমাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার আশংকা কমে যায়। আর যদি কিডনিতে পাথর জমে তাহলে তুলসী পাতার রস টানা ৬ মাস পান করলে সেই পাথর গলে প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন এছাড়া সর্দি, কাশি, কৃমি, প্রস্রাবে জ্বালা কমায়, হজমকারক ও কফ গলাতে দারুন কাজ করে তুলসী পাতা। এটি ক্ষত সারাতে এন্টিসেপটিক হিসেবেও কাজ করে।তুলসিপাতা দিয়ে চা ও মিশ্রণ তৈরির কয়েকটি প্রস্তুত প্রণালী নিম্নে দেয়া হলো : তুলসী পানি। উপকরণ : দুই কাপ পানি ও কয়েকটি পাতা। প্রস্তুত প্রণালী : একটি পাত্রে দুই কাপ পানি নিন। এর সঙ্গে কয়েকটি তুলসিপাতা সিদ্ধ করুন। ফুটে উঠলে নামিয়ে পান করতে পারেন। এই মিশ্রণটি গলা ব্যথা ও খুসখুসে কাশি কমিয়ে আপনাকে আরাম দেবে। তুলসী-চা, উপকরণ : ১০-১৫টি তুলসীপাতা, গুড়, পানি ও লেবুর রস। প্রস্তুত প্রণালী : প্রথমে গুড় ও তুলসীপাতা বেটে নিন। এর মধ্যে দেড় কাপ পানি ও এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চুলায় বসান। মিশ্রণটি ফুটে উ

রিযিক বৃদ্ধির আমল।

Image
আয় বাড়াতে যে আমলগুলো করবেন আয় বৃদ্ধি, রিযিকের স্বচ্ছলতা বা সংকীর্ণতা এক রহস্যঘেরা বিষয়। অনেকেই মনে করেন, রিযিক হচ্ছে অর্থকড়ি ও বিপুল ধন-ঐশ্বর্য। কিন্তু, সঠিক হলো রিযিক একটি ব্যাপক পরিধিকে অন্তর্ভুক্ত করে। এর মাঝে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সুস্বাস্থ্য, বুদ্ধিমত্তা, সময় ও জীবনের বরকত, সন্তান-সন্ততি ও তাদের সুস্থতা এবং সার্বিক কল্যাণ-উন্নতি। আর এ সবকিছুর নিয়ন্ত্রণই কেবল আল্লাহর হাতে। মহান রাবুল আলামিন তার সমগ্র সৃষ্টিকূলকে রিযিক দান করেন, তাই তিনি তার মহান গুণবাচক একটি নামও ধারণ করেছেন আর-রাজ্জাক। আর তিনিই সমস্ত রিযিকের উৎস এবং একমাত্র রিযিকদাতা- এ বিশ্বাস আমাদের আকিদার অংশ। তবে এসব বান্দা লাভ করে তার জন্য বরাদ্দ উপায়-উপকরণগুলোর মাধ্যমে। তাই আমাদের কর্তব্য হলো হাত গুটিয়ে বসে না থেকে এর জন্য র্নিধারিত উপায়-উপকরণ সংগ্রহে চেষ্টা করা। যেমন চাষাবাদ, ব্যবসায়-বাণিজ্য, শিল্প-চারু, চাকরি-বাকরি বা অন্য কিছু। আল্লাহ তা‘আলা বলেন- ﴿ ﻫُﻮَ ﭐﻟَّﺬِﻱ ﺟَﻌَﻞَ ﻟَﻜُﻢُ ﭐﻟۡﺄَﺭۡﺽَ ﺫَﻟُﻮﻟٗﺎ ﻓَﭑﻣۡﺸُﻮﺍْ ﻓِﻲ ﻣَﻨَﺎﻛِﺒِﻬَﺎ ﻭَﻛُﻠُﻮﺍْ ﻣِﻦ ﺭِّﺯۡﻗِﻪِۦۖ ﻭَﺇِﻟَﻴۡﻪِ ﭐﻟﻨُّﺸُﻮﺭُ ١٥ ﴾ ‘তিনিই তো তোমাদের জন্য যমীনকে সুগম করে দিয়েছ

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষনার দাবী।

Image
রাষ্ট্রীয়ভাবে কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণা করার আহবান! [ইসলামবিরোধী অমুসলিম কাদিয়ানী সম্প্রদায় তাদের পরিচয় দেয় ‘আহমদিয়া মুসলিম জামাত’ বলে। এমুখোশের আড়ালে তারা তাদের বর্ণচোরা ও প্রতারক চরিত্রতটিকে সক্রিয় রাখে। বাংলাদেশে কাদিয়ানীতৎপরতার ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সম্প্রতি বিভিন্ন পত্রিকায় পাতাজুড়ে বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে নিজেদের কর্মকান্ডও ‘কৃতিত্বের’ বর্ণনা তুলে ধরেছে। এতে নতুন করে সরলপ্রাণ বহু মুসলিমের প্রতারিত হওয়ার আশংকা তৈরিহচ্ছে। আমরা তাই কাদিয়ানীদের ধর্মবিশ্বাস, মিথ্যাচার ও প্রতারণার প্রকৃত চিত্রটি তুলে ধরতে মাসিকআলকাউসার-এর ২০০৫ সালের মে সংখ্যায় প্রকাশিত এ নিবন্ধটি পুনঃমুদ্রণ করছি।-সম্পাদক] কাদিয়ানী মতবাদের সাথে ইসলামের বিরোধ কোথায় এবং কেন সচেতন মুসলিম সমাজ কাদিয়ানীদেরঅমুসলিম ঘোষণার দাবি করে-এ প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে কয়েকটি বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা নেওয়া প্রয়োজন। ইসলামের মৌলিক আকীদা আল্লাহ তাআলা মানব জাতির যোগ্যতা ও উপযোগিতা হিসাবে কালক্রমে তাদের বিভিন্ন শরীয়ত দিয়েছেন।আর এর পূর্ণতা ও পরিসমাপ্তি বিধান করেছেন রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মাধ্যমে।দ্বীনের পূর্ণা

একটি মাজহাব কেন মানব?

Image
চার মাজহাবই যদি সত্য হয়ে থাকে, তবে আমি একেক আমলের ক্ষেত্রে একেক মাজহাবের  অনুসরন কেন করতে পারব না, সকল আমলের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট একটি মাজহাবেরই অনুসরন কেন করতে হবে? কৃতঃ মুহতারাম Sayed Golam Kibrya Azhari (হাফিযাহুল্লাহ) -------------------------------------------------------------- আলহামদুলিল্লাহ, আমার ফেইসবুক আইডিতে গত কিছুদিনের আলোচনাগুলো (ফেইসবুকে লেখা ও ভিডিওগুলো) থেকে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, চার মাজহাবই হক্ব , আমাদেরকে চার মাজহাব মানতে হবে। চার মাজহাবের চার ইমাম যথা ইমামে আজম আবু হানিফা, ইমাম মালিক, ইমাম শাফেয়ী, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুমুল্লাহ) প্রত্যেকেই মুজতাহিদ মুত্বলাক্ব (স্বাধীন আইনবেত্তা) ছিলেন। এছাড়াও আরো অনেক মুজতাহিদ মুত্বলাক্ব ইমাম ছিলেন, যাদের মাজহাব পরবর্তীতে বিলীন হয়ে গেছে তাঁদের অনুসারীদের অবহেলা ও লিপিবদ্ধ না করে রাখার কারনে। ইজতিহাদ কি? মুজতাহিদ কে? ‎بذل الفقيه وسعه لاكتساب حكم شرعي ظني عملي من أدلته التفصيلية  ইজতিহাদ হচ্ছে, "শরীয়তের ধারনাগত (অকাট্য নয়) কোন আমলি (আকীদার কোন বিষয়ে নয়) বিষয়ে শরীয়তের বিস্তারিত দলিল আদিল্লাহ ঘেটে সমাধান বের করতে একজন ফকিহের (