Posts

Showing posts from September, 2018

ইমাম আলা হযরত- মুসলিম সমাজ যার কাছে ঋণী।

ইমাম আলা হযরত: মুসলীম সমাজ যার কাছে ঋণীঃ ----------------------------------------- যখন এ উপমহাদেশে ইসলামী সালতানাতের সূর্য অস্তমিত হচ্ছিলো, অন্ধকারে ছেয়ে যাচ্ছিলো, হৃদয় সূর্য ড়ুবন্ত প্রায় হলো এ বুকের সাহস দ্রুত হ্রাস পাচ্ছিলো, ঠিক তখনই আল্লাহর রহমতের সমূদ্র ঢেউ খেললো। পুনরায় একটি সূর্য উদিত হলো। সেটা আবার আকাশকে আলোময় করলো। ডুবন্ত হৃদয়কে উঠে আসার অবল্বন দিলো। সকলের মনে নতুন করে সাহস যোগালো। অন্ধকার আকাশে উদিত এ সূর্য কে ছিলেন? তিনি হলেন ইমামে আহলে সুন্নাত মুজাদ্দিদে দ্বীন মিল্লাত আলা হযরত ইমাম আহমদ রেযা বেরলবী (রহঃ)। আরব ও আজম যার মহত্ব ও সম্মানের পক্ষে সাক্ষ্য দিলো, যিনি নিজের খোদা-প্রদত্ত অসাধারণ যোগ্যতা, নাম ও খ্যাতিকে দ্বীন-ইসলাম ও ইসলামের নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শরীয়তের প্রসার ও পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য উত্সর্গ করেছিলেন এবং যার অসাধারণ ও ফলপ্রসূ অবদানগুলো গোটা মুসলিম সামাজের তার প্রতি চিরঋণী করে রেখেছে। ইমাম আহমদ রেযা বেরলবী (রহঃ)র বিশাল কর্মময় জীবনী পর্যালোচনা করলে উপরিউক্তি সত্ মধ্যাহৃ সূর্যের ন্যায় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সুখের বিষয় যে, এ ক্ষুদ্র পরিসরে তার জীবনী বিস্তা

সিভি লিখার নিয়ম।

বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের শুরু থেকেই নানা প্রয়োজনে জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি তৈরি করতে হয়। আর বৃত্তি বা কোনো সভা-সম্মেলন-ফেলোশিপে অংশগ্রহণের জন্যও এখন সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজের পরিচয়, অর্জন, যোগ্যতার কথা সংক্ষেপে কীভাবে তুলে ধরব? সিভিতে কী থাকবে আর কী থাকবে না? পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) সহকারী অধ্যাপক ও ব্যবসায় যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ সাইফ নোমান খান। নমুনা হিসেবে এখানে বাংলায় লেখা সিভি তুলে ধরা হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যেহেতু ইংরেজি ভাষায় সিভি লিখতে হয়, তাই একই নিয়ম ইংরেজি ভাষার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। সিভিতে যা যা থাকবে নাম ও যোগাযোগের ঠিকানা সিভির প্রথম অংশে পুরো নাম লিখতে হবে। কোনোভাবেই ডাকনাম বা ছদ্মনাম লেখা যাবে না। মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক বা বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদপত্রে যে নাম লেখা আছে তা-ই লিখতে হবে। নামের আগে মিস্টার বা মিসেস ব্যবহার করা যাবে না। ঠিকানা লেখার ক্ষেত্রে চিঠিতে যোগাযোগ করা যায়, এমন ঠিকানা স্পষ্ট কিন্তু সংক্ষিপ্ত আকারে লিখতে হবে। যোগাযোগের জন্য দিতে হবে মুঠোফোন নম্বর। অপ্রয়োজনে ২-৩টি ফোন নম্বর লেখা যাবে না। আর বিশেষ খেয়াল রাখত

২৩ সেপ্টেম্বর মুসলিম মিল্লাতের কালো দিন।

Image
আজ মুসলিম মিল্লাতের জন্য কালো দিন!! এই দিনে পবিত্র "জাজিরাতুল আরব"কে সৌদিরা মুনাফিক্বি ও ব্রিটিশদের দালালি করে "সৌদি আরব" প্রতিষ্ঠা করে!! ইতিহাসের এই কালো দিনে  তুলে ধরব কুখ্যাত সৌদি আরবের ইতিহাস এবং তুরস্কের খলিফাদের অর্থাৎ ওসমানীয় খিলাফতের বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের কুটচাল--------    "সৌদি আরব" হলো কোনো ব্যক্তির নামে প্রতিষ্ঠিত পৃথিবীর একমাত্র মুসলিম দেশ। অন্য কোনো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ কোনো ব্যক্তির নামে প্রতিষ্ঠিত হয়নি।  বর্তমান রিয়াদের নিকটস্থ দিরিয়া নামের একটি কৃষিবসতির প্রধান ছিল মুহাম্মদ বিন সৌদ। এই উচ্চাভিলাষী মরুযোদ্ধা ১৭৪৪ সালে আরবের বিখ্যাত ধর্মীয় নেতা মুহাম্মদ বিন আবদুল ওয়াহাব নজদী  [ওয়াহাবী মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা]-এর সাথে মৈত্রী চুক্তি করে “দিরিয়া আমিরাত” গঠন করে। তুরস্কের উসমানিয়া খিলাফতের বিরুদ্ধে শিরক-বিদাত পালনের অভিযোগে এই দুজন ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুদ্ধ শুরু করেন। ওই “দিরিয়া আমিরাত”-ই বিশ্বের প্রথম সৌদি রাজ্য/আমিরাত। মুহাম্মদ বিন সৌদ তার পুত্র আবদুল আজিজের সাথে মুহাম্মদ বিন ওয়াহাবের মেয়ের বিয়ে দেয়। এভাবেই সৌদ পরিবার ও ওয়াহাবী মত