Posts

Showing posts from October, 2019

জশনে জুলুছ।

★আস্সালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ্! ★প্রজেক্ট- শরিয়তের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নাবি সাল্লাল্লাহু অালাইহি ওয়াসাল্লাম। ★পর্ব-২ ★বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। #জশনে_জুলুছ ~~তথ্য~সূত্র~নূর~নবী~অধ্যক্ষ~হাফেজ~এম~এ~জলিল~রহঃ~৩৯-৪১পৃঃ~~ ♣প্রসঙ্গ: ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপ উপলক্ষে জুলুছ বা মিছিল বের করা: *নবী করিম (দঃ) যখন ভূমিষ্ট হন তখন এমন কতিপয় আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটেছিল যা সচরাচর দেখা যায় না। প্রথম ঘটনাটি স্বয়ং বিবি আমেনা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন এভাবে- "যখন আমার প্রসব ব্যাথা শুরু হয়, তখন ঘরে আমি একা ছিলাম এবং আমার শ্বশুর আবদুল মোত্তালিব ছিলেন কা'বাঘরে তাওয়াফরত। আমি দেখতে পেলাম, একটি সাদা পাখীর ডানা আমার কলিজায় কি যেন মালিশ করে দিচ্ছে। এতে আমার ভয়ভীতি ও ব্যথা বেদনা দূরিভূত হয়ে গেল। এরপর দেখতে পেলাম এক গ্লাস শ্বেরশুভ্র শরবত আমার সামনে। আমি ঐ শরবতটুকু পান করে ফেললাম। অতঃপর একটি উর্দ্ধগামী নূর আমাকে আচ্ছাদিত করে ফেল্লো। এ অবস্হায় দেখতে পেলাম-আবদে মোনাফ (কুরাইশ) বংশেল মহিলাদের চেহারা বিশিষ্ট এবং খেজুর বৃক্ষের ন্যায় দীর্ঘাঙ্গিনী অনেক মহিলা আমাকে বেষ্ঠন করে বসে আছেন। আমি সাহায্যের জন্য 'ওয়া গাও

চার তরিকা।

★আস্সালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ্। ★প্রজেক্ট- ইসলামের মূলধারা ও বাতিল ফিরকা★ ★পোস্ট নং--২৫ ★বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।                          ♦চার তরিকা♦ ♣শরীয়ত হলো মূল আর তরীকা বা তরীকত হলো শরীয়তের সহায়ক ও আত্মিক উৎকর্ষ সাধনের উত্তম পন্থা। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের ইমাম ও ওলামার নিকট গ্রহণযোগ্য মূল তরীকা হলো চারটি । (১) কাদেরীয়াঃ পীরানে পীর দস্তগীর মাহবুবে সোবহানী, কুতবে রাব্বানী গাউসে আযম শেখ সৈয়দ আবদুল কাদের জিলানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির নামের সাথে সম্পর্কিত।তিনিই এ তরীকার প্রধান ইমাম হিসেবে সর্বজন স্বীকৃত। (২) চিশতীয়াঃ সুলতানুল হিন্দ, গরীব নেওয়ায, আতাউর রসুল খাজা মঈনউদ্দীন চিশতী হাসান সাঞ্জারী আজমিরী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এ তরীকার প্রধান ইমাম। (৩) সোহরাওয়ার্দীয়াঃ হযরত শেখ শেহাবুদ্দীন ওমর সোহরাওয়ার্দী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এ তরীকার প্রধান ইমাম। (৪) নকশবন্দিয়াঃ ♣হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ মুশকিল কোশা বোখারী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এ তরীকার প্রধান ইমাম। এগুলোর অনেক শাখা-প্রশাখা রয়েছে। মোজাদ্দেদীয়া তরীকা নকশবন্দিয়ারই অন্যতম শাখা। ♣এছাড়াও অনেক তরীকা রয়েছে। তন্

রাসূল দঃ সৃষ্টি না হলে কোন কিছুই সৃষ্টি হতো না।

🕋"রাসূল (ﷺ) সৃষ্টি না হলে কিছুই সৃষ্টি হত না" 🖋সূত্রঃ প্রমানিত হাদীস কে জাল বানানোর স্বরুপ উন্মোচন। লেখকঃ মাওলানা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বাহাদুর 👉সংকলনঃ সুন্নি-বিশ্বকোষ এপ্সঃ https://bit.ly/2D9rkb6) ------------------------------------------- দলীল নং-১-২৪ حدثنا أبو سعيد عمرو بن محمد بن منصور العدل، ثنا أبو الحسن محمد بن إسحاق بن إبراهيم الحنظلي، ثنا أبو الحارث عبد الله بن مسلم الفهري، ثنا إسماعيل بن مسلمة، أبا عبد الرحمن بن زيد بن أسلم، عن أبيه، عن جده، عن عمر بن الخطاب رضي الله عنه، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: " لما اقترف آدم الخطيئة قال: يا رب أسألك بحق محمد لما غفرت لي، فقال الله: يا آدم كيف عرفت محمدا ولم أخلقه؟ قال: يا رب، لأنك لما خلقتني بيدك ونفخت في من روحك رفعت راسيي فرايت على قوام العرش مكتوبا لا إله إلا الله محمد رسول الله فعلمت أنك لم تضيف إلى اسمك إنا أحب الخلق إليك، فقال الله: صدقت يا آدم، إنه لأحب الخلق إلي اذعني بحقه فقد غفرت لك ولولا محمد ما خلقتك «هذا حديث صحيح الإسناد وهو اول حدیث ذكرته لعبد الرحمن بن زيد بن أستلم في هذا الكتاب. -“হয