Posts

ঈদে মিলাদুন্নাবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উদযাপন।

ঈদে মিলাদুন্নবী ( দঃ ) উৎযাপন .................................................. —অধ্যক্ষ আল্লামা আলহাজ্ব মুহাম্মদ জালালুদ্দীন আল-কাদেরীঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) তিন শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। মুসলিম মিল্লাতের সুপ্ত সংস্কৃতির বিকাশে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ)-এর অনুষ্ঠান একটি কার্যকরী পদক্ষেপ। ঈদ আরবি শব্দ। এটা আভিধানিক অর্থ একের পর এক, যা বার বার আসে। ইসলামী পরিভাষায় ওই দিনকে ঈদ বলা হয়, যাকে আল্লাহ্ তায়ালার পক্ষ থেকে কোনো নি’য়ামত বা অনুকম্পার পরিপ্রেক্ষিতে আনন্দের জন্যে দেয়া হয়েছে। আল্লাহ্তায়ালা কোরআন মজিদে সূরা ইউনুছ ৫৮ আয়াতে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে প্রতি বছর ঈদ ও পবিত্র আনন্দানুষ্ঠান পালনের কথা উল্লেখ করেছেন। সূরা বাকারাতে হযরত মূসা (আঃ) ও বনী ইসরাঈলগণের নীল নদের পার হওয়া এবং প্রতি বছর এ উপলক্ষে আশুরার রোযা ও ঈদ পালন করা এবং সূরা মায়েদায় হযরত মূসা (আঃ) ও বণী ইসরাঈলের হাওয়ারীগণের আকাশ থেকে আল্লাহ্ কর্তৃক যিয়াফত হিসেবে মায়েদা অবতীর্ণ হওয়া উপলক্ষে প্রতি বছর ওই দিনকে ঈদের দিন হিসেবে পালন করার কথা কুরআনে উল্লেখ আছে। এরশাদ হচ্ছে_ মারয়াম তনয় ঈসা আরয করলেন, হে প্রতিপালক! আমাদের ওপর আকাশ থেকে একটা খা

ঈমে মিলাদুন্নাবি দঃ সম্পর্কে আলেমগণের অভিমত।

“মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিশ্বনন্দিত ওলামাগণের অভিমত” *************************************************** জুমার খুতবা ------------- ১ম জুমা, মাহে রবিউল আওয়াল শরীফ, ১৪৪২ হি: অক্টোবর-2020 সৈয়দ মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন আল আযহারী ============================================== রাহমাতুল্লিল আলামীন সৈয়্যদুল মুরসালীন হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম-এর শুভাগমনকে কেন্দ্র করে মিলাদ-মাহফিল উদ্যাপন করা জগতখ্যাত আল্লামা ও মনীষীদের দৃষ্টিতে শুধু বৈধ নয় বরং অন্যতম ইবাদত। এটি এ মহাদেশের বা এ শতাব্দীর উদ্ভাবিত নয় বরং প্রায় আটশত বছর পূর্ব থেকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় উদ্যাপিত হয়ে আসছে এবং বিশ্বের সর্বজন গ্রহণযোগ্য ওলামা-মাশায়েখ ও সর্বস্তরের মুসলমানগণ তা পালন করে আসছেন। বর্তমানেও সৌদি আরব ছাড়া বিশ্বের অধিকাংশ মুসলিম রাষ্ট্রে এ দিনটি সরকারি ছুটির দিন এবং অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব হিসেবে বিবেচিত। ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ূতীর মতে- প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম নিজেই নিজের মিলাদ উদ্যাপন করেছেন, আর তা হলো তিনি নুবূয়ত প্রকাশের পর নিজের আক্বীকা নিজেই করেছেন অথচ ঐতিহাসিকভাবে