হজ্ব সম্পর্কিত হাদিস শরীফ।
হজ্ব সম্পর্কিত হাদিস-অবশ্যই পড়ুন- পর্ব-১ *হযরত আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (দঃ) আমাদের মধ্যে ভাষণ দান করলেন, ভাষণে তিনি ইরশাদ করলেন, হে মানবমন্ডলী? তোমাদের প্...
Posts
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লামের ইন্তেকাল দিবস পালন হয়না কেন?
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম প্রশ্ন:- রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইন্তিকাল দিবস পালন করা হয়না কেন? #উত্তর: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম তা...
কোটা সংস্কার প্রসঙ্গ।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে সবচেয়ে স্পর্শকাতর বিষয় ছিল মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রসঙ্গ। কোটা নিয়ে বিভিন্ন আলোচনায় সবচেয়ে বেশি আপত্তিও এসেছে এই কোটা নিয়ে। এই আপত্তির প্রথম কারণ, ...
তাজুস শরিয়াহ মুফতি মাওলানা শায়খ আখতার রেজাখাঁ বেরলভী রহঃ এর জানাযা।
কোটি মানুষের জানাযার মাধ্যমে বিশ্ব বরন্য ব্যক্তিত্ব তাজুস শরিয়াহ মুফতি মওলানা শাইখ আখতার রেজাঁখা বেরলভী রাহঃ এর বিদায় পর্ব চলছে ৷ ================================== ইমাম ইয়াহিয়া বিন শরফুদ্...
আউলিয়ায়ে কেরাম এর রূহানী কনফারেন্স! মোজাদ্দেদে মিল্লাত কুতুবে আলম,তাজুল ওলামা হযরতুল আল্লামা গাজী শেরে বাংলা (রাহঃ) শহরের কাজীর দেউড়ীস্হ বাসভবনে একাদিক্রমে প্রায় ত্রিশ বত্সর অবস্হান করেন। অতপর তিনি তাঁর সন্নিকটস্হ জামাল খান লেইন বাসভবনে পরবর্তী পাঁচ বছর কাটান। এই দুই বাসভবনে অবস্হান কালিন সময়ে তাঁর মহান আধ্যাত্মিক জিবনের অন্যতম রহস্য ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হচ্ছে আউলিয়ায়ে কেরাম এর রূহানী কনফারেন্সের আয়োজন। প্রতি বুধবার দিবাগত রাতে আউলিয়ায়ে কেরামের এই মহান আধ্যাত্মিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হত। এই নূরানী কনফারেন্সে দুনিয়া থেকে বেছালপ্রাপত সম্মানিত মহান আউলিয়ায়ে কেরামের রূহ হাজির হতেন এবং বিভিন্ন জটিল বিষয়ে কাঁদের সাথে সরাসরি কথোপকথন হত। হুজুরের ফয়েজপ্রাপ্ত অন্যতম একনিষ্ঠ একনিষ্ঠ মুরিদ ও হাটহাজারী দরবার শরীফের প্রধান খাদেম জনাব আলহাজ্ব এজলাশ মিয়া আল কাদেরী উক্ত কনফারেন্সের একজন প্রত্যক্ষদর্শী। তিনি হুজুরের শহরের বাসভবনে উক্ত কনফারেন্সে প্রায় সময় উপস্হিত থাকতেন। তিনিই আমাদেরকে এই বর্ণনাসমূহ প্রদান করেন। হযরত শেরে বাংলা (রহঃ) এর উক্ত দিন কোন মাহফিল থাকলেও তিনি ঐ দিন রাত্রি এগারটার পূর্বেই বাসভবনে ফিরে আসতেন। বুধবার রাত্রি এগারটার পর এই নূরাণী কনফারেন্সের মাহফিল শুরু হত এবং গভীর রাত্রি পর্যন্ত এই কনফারেন্স বিরতিহীনভাবে চলত। এই সম্মেলনে হুজুরের অনেক সম্মানিত মুরিদান ও বহু ভক্তবৃন্দ উপস্হিত থাকতেন। বিশেষতঃ হুজুরের প্রধান খলিফা খিতাপচর বেঙ্গুরা নিবাসী হযরত মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল মাবুদ আল্ কাদেরী (রহঃ) প্রায় সময় হাজির থাকতেন। তাছাড়া হুজুরের অন্যতম খলিফা হযরত মাওলানা জামাল উদ্দিন আল্ কাদেরী (রহঃ)ও মাঝে মাঝে উপস্হিত থাকতেন। রোকামের জ্বিনের বাদশা ফরিদ মিয়া এই কনফারেন্সে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতেন। তিনি হুজুরের একজন মুরিদ। তিনি মধ্যস্হতাকারী ও প্রতিনিধি হিসাবে বিভিন্ন আউলিয়ায়ে কেরামের কাছে দাওয়াত ও খবর প্রদান করতঃ পূর্বাহ্নে তাঁদের রূহানী উপস্হিত নিশ্চিত করতেন। ' # দিওয়ানে_আজীজ' থেকে নির্ধারিত আউলিয়ায়ে কেরামের শানে ক্বছিদা পাঠ করা হত। যাঁর শানে ক্বছিদা পাঠ করা হত তিনিই রূহানীভাবে হাজির হতেন। প্রায় প্রতিটি কনফারেন্সে ছদারত করতেন গাউছুল আজম হযরত মাওলানা ছৈয়দ আহমদ উল্লাহ্ আল্ কাদেরী মাইজভান্ডারী (কঃ)। তাছাড়া বেশিরভাগ সময়ে যাঁরা উপস্হিত হতেন তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- সুলতানুল হিন্দ হযরত খাজা মঈন উদ্দীন চিশতী (রহঃ), সুলতানুল বাংলা হযরত শাহজালাল (রহঃ), পানিপথের হযরত শাহ্ বু-আলী কলন্দ (রহঃ), শহর কুতুব হযরত আমানত শাহ্ (রহঃ), সুলতানুল আরেফীন হযরত বায়েজিদ বোস্তামী (রাহঃ), হযরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহঃ) প্রমূখ বিখ্যাত আউলিয়ায়ে কেরাম। মোট কথা দিওয়ানে আজীজে যে সকল বেছালপ্রাপ্ত আউলিয়ায়ে কেরামের নাম ও শান বর্ণনা করা হয়েছে তাঁরা পূর্ব নির্ধারিত যোগসূত্র ও কর্মসুচী অনুযায়ী তশরীফ আনতেন। তাছাড়া কোন কোনা সময় বিশেষ প্রয়োজন বশতঃ রাহমাতুল্লিল আলামীন পেয়ারা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লাম) তশরীফ আনতেন। তখন পরিবেশ খুবই জালালিয়তময় ও নিস্তব্ধ থাকত। মেশকে আম্বরের সুঘ্রান পরিবেশ সুগন্ধময় হয়ে উঠত। (তথ্য সূত্রঃ- হুজুরের জিবনী বই-১৪৮/১৪৯)। হুজুরের আদর্শে গড়া আমাদের এই পেইজের প্রচার ও প্রসার করতে আপনিও আমাদের সাহায্য করুন। ইসলামী আদর্শ চর্চাই আমাদের লক্ষ্য- সবাইকে পেইছে লাইকদিয়ে আমাদের সাথে থাকার অনুরোধ রইল। পেইজ- মাইতোঁ বিমারে নবীহোঁ।
আউলিয়ায়ে কেরাম এর রূহানী কনফারেন্স! মোজাদ্দেদে মিল্লাত কুতুবে আলম,তাজুল ওলামা হযরতুল আল্লামা গাজী শেরে বাংলা (রাহঃ) শহরের কাজীর দেউড়ীস্হ বাসভবনে একাদিক্রমে প্রায় ত্রিশ বত্সর অবস্হান করেন। অতপর তিনি তাঁর সন্নিকটস্হ জামাল খান লেইন বাসভবনে পরবর্তী পাঁচ বছর কাটান। এই দুই বাসভবনে অবস্হান কালিন সময়ে তাঁর মহান আধ্যাত্মিক জিবনের অন্যতম রহস্য ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হচ্ছে আউলিয়ায়ে কেরাম এর রূহানী কনফারেন্সের আয়োজন। প্রতি বুধবার দিবাগত রাতে আউলিয়ায়ে কেরামের এই মহান আধ্যাত্মিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হত। এই নূরানী কনফারেন্সে দুনিয়া থেকে বেছালপ্রাপত সম্মানিত মহান আউলিয়ায়ে কেরামের রূহ হাজির হতেন এবং বিভিন্ন জটিল বিষয়ে কাঁদের সাথে সরাসরি কথোপকথন হত। হুজুরের ফয়েজপ্রাপ্ত অন্যতম একনিষ্ঠ একনিষ্ঠ মুরিদ ও হাটহাজারী দরবার শরীফের প্রধান খাদেম জনাব আলহাজ্ব এজলাশ মিয়া আল কাদেরী উক্ত কনফারেন্সের একজন প্রত্যক্ষদর্শী। তিনি হুজুরের শহরের বাসভবনে উক্ত কনফারেন্সে প্রায় সময় উপস্হিত থাকতেন। তিনিই আমাদেরকে এই বর্ণনাসমূহ প্রদান করেন। হযরত শেরে বাংলা (রহঃ) এর উক্ত দিন কোন মাহফিল থাকলেও তিনি ঐ দিন রাত্রি এগারটার পূর্বেই বাসভবনে ফি...