মিলাদ কিয়ামের সমস্ত দলিল।

ঈদে মীলাদুন্নবী(সঃ)পালন ও দাড়িয়ে
সালাম
--------------------------------------
সাহাবীদের পক্ষ থেকে মাহফিলের
প্রচারনার দলীল দেখুন তিরমিজীঃ১২/
৬২,হাঃনং৩৫৪৯,মিশকাতঃ৩/
২৫২,হাঃনং৫৭৬২, কোন ছওয়াবের কাজ
দিন নির্ধারন করে করার দলীল দেখুন=
বুখারীঃ ২২/ ২৮৪,হাঃনং৬৭৬৬,
মুসলিমঃ১৩/
৮১,হাঃনং ৪৭৬৮,বায়হাকী শুয়াবুল
ঈমানঃ ১২/২০৮, হাঃনং৯২৮৭, মীলাদ
মাহফিলে মিম্বর ও মঞ্চ তৈরী করার
দলীল দেখুন=তিরমিযীঃ ১০/
৬৬,হাঃনং২৭৭৩,মিশকাতঃ৩/
২৫২,হাঃনং৫৭৬২, মীলাদুন্নবী(সঃ)ও
খুশী উদযাপনের পক্ষে সামান্য কিছু
দলীল দেখুন=সুরা আহযাবঃ আঃ৪৫,
তাওবাঃ আঃ৩৩, ১২৮, সফফাতঃআঃ৬,
জুমুআঃআঃ২, মারইয়ামঃআঃ৩৩,১৬,
বুখারীঃখঃ১,২,পৃঃ২৬৮,৭৬৪,
মুসলিমঃখঃ১,পৃঃ৩
৫৯,নাসায়ীঃখঃ১,পৃঃ৫২,আবু
দাউদঃখঃ১,পৃঃ৩৩১,
তিরমিযীঃখঃ২,পৃঃ
২২৪,২২৫,১৩৪,হাশিয়া বুখারীঃ
খঃ২,পৃঃ৭৬৪, ইবনে মাজাহঃখঃ১,
পৃঃ১২৫, ৭৭,৭৮, মিশকাতঃপৃঃ১৭৯,৫
১৩,১২০,১২১,ও কিতাবুস সওম|বুখারী
জামিউল কুরআন অধ্যায়,পৃঃ৭৪৫, আবু
শামাহ এর আল বায়িস আলা ইনকারিল
বায়দী ওয়াল হাওয়াদিসঃ
পৃঃ২৩,সীরাতে হালভিয়াহঃ
খঃ১,পৃঃ৮৩,৮৪,১৩
৭,শাহ ওয়ালি উল্লাহ মুহাদ্দিস
দেহলভীর আদ্দুররুস সমীন ফী
মুবাশশারাতিন নাবিয়্যল
আমীনঃপৃঃ৯, আবদুল হক মুহাদ্দিস
দেহলভীর মা সাবাতা বিসসুন্নাহ
উর্দুঃপৃঃ৮৫, হুজ্জাতুল্লাহি আলাল
আলামীনঃ পৃঃ১৭৪,আল মীলাদুন্নবী
লিল ইবনুল ক্বয়্যিউম জাওযী|
মিলাদ কিয়াম বা দাড়িয়ে নবীজি
(সঃ)এর উপর সালাম দেওয়া ও জন্ম
বংশীয় মর্যদা পাঠ করার দলীল
দেখুন=প্রথমে জেনে নি কিয়াম কত
প্রকার,
১| কিয়ামে ইছতিক্ববালঃ
দেখুন=বুখারীঃ ৪/১৫১১,হাঃনং৩৮৯৫,
বুখারীঃ ৫/২৩১০, হাঃনং৫৯০৭,
মুসলিমঃ৩/১৩৪৪,হাঃনং১৭৬৮,আবু
দাউদঃ ৪/৩৫৫,হাঃনং৫২১৫
২|কিয়ামে মুহাববাতঃ দেখুন=বুখারীঃ
৩/
১৩৭৯,হাঃনং৩৫৭৪,বুখারীঃ৫/
১৯৮৫,হাঃনং৪৮৮৫ ,মুসলিমঃ ৪/
১৯৮৪,হাঃনং২৫০৮, তিরমিযীঃ ৬/১৭৫,
হাঃনং৩৮৭২,আবু দাউদঃ ৪/৩৫৫,
হাঃনং৫২১৭, নাসায়ীঃ৫/
৯৬,হাঃনং৮৩৬৯.
৩|কিয়ামে ফারহাতঃ
দেখুন=তাবরানীঃমুজামুল কাবীরঃ২/
১০৮,হাঃনং১৪৭০,ত্
বহাবীঃশরহে মাআনিল আসার,৪/
৯২, হাঃনং৬৭৬৪,হাকেমঃ মুছতাদরক
আলাস সহীহাইন,৩/
২৬৯,হাঃনং৫০৫৫,বায়হাকীঃ মাদখল
সুনানুল কুবরা,৩৯৮, হাঃনং৭১০,
তিরমিযীঃ পৃঃ৪৫০, হাঃ নং২৭৩২,
৪|কিয়ামে তাযীমঃ দেখুন=আবু দাউদঃ
৪/২৪৭, হাঃনং৪৭৭৫,আবু দাউদঃ ৪/
৩৫৫,হাঃ নং ৫২১৭, নাসায়ীঃ অঃ৫,
পৃঃ৯৬,হাঃনং৩৮৬৯, ইবনে হিববানঃ
অঃ৪,পৃঃ৪০৩,হাঃন
ং৯৯৫৩,
আবু দাউদঃ ৪/৩৩৭,হাঃনং৫১৪৫,তা
বরানীঃ মুজামুল আওসাত,১০/
১১২,হাঃনং৯২৪৬, বুখারীঃ১/
২২৮,হাঃনং৬১১,মুসলিমঃ১/৪২২,
হাঃনং৬০৪,তিরমিযীঃ২/২৮৭,
হাঃনং৫৯২,ইবনে হিববানঃ ৫/
৬০১,হাঃনং২২২৩,
৫| কিয়ামে একরামে ইনসানীঃমানুষের
সম্মানে কিয়ামঃদেখুন=
বুখারীঃ১/৪৪০, হাঃনং১২৪০, মুসলিমঃ২/
৬৫৯,হাঃনং৯৫৮,বুখারীঃ১/
৪৪১,হাঃনং১২৪৯,১২৫০,মুসলিমঃ২/
৬৬১,হাঃনং৯৬১,নাসায়ীঃ৪/
৪৫,হাঃনং১৯২1,নাসায়ী১/
৬২৬,হাঃনং২০৪৮,আবুদাউদঃ৩/
২০৩,হাঃনং৩১৭২,ইবনেমাজাহঃ১/
৪৯২,হাঃনং১৫৪২,
৬|কিয়ামে যিকিরঃ দেখুন=সুরা আলি
ইমরানঃআঃ১৯১,সুর
া ইনশিরাহঃআঃ৪, ইবনে হিববানঃ৮/
১৭৫,হাঃনং৩৩৮২|
আল্লাহ তাআলা তার মাহবুব মুহাম্মদ
(সঃ)এর স্মরণকে আল্লাহর স্মরণ বলে
ঘোষণা দিয়েছেন,দেখুন=সুরা
নিসাঃআঃ৮০,৪,১৪,সুরা
আহযাবঃআঃ৩৬,৫৭,সুরা
জ্বীনঃআঃ২৩,সুরা
তাওবাঃআঃ৬২,সুরা
আনফালঃআঃ১৭,সুরা ইনশিরাহঃআঃ৪,
ইবনে হিববানঃ৮/
১৭৫,হাঃনং৩৩৮২,আবু ইয়ালাঃ২/
৫২২,হাঃনং১৩৮০,ইবনে
কাসীরঃতাফসীরুল কুরআনিল
আজিমঃ৪/৫২৪,
৭|সালাত ও সালাম এর কিয়াম দেখুন=
মুসলিমঃ৪/১৮৪৫, হাঃনং২৩৭৫,
নাসায়ীঃ৩/১৫১,
হাঃনং১৬৩৭,নাসায়ীঃ১/
৪১৯,হাঃনং১৩২০, ইবনে হিববানঃ১/
২৪১,হাঃনং৪৯,আহমাদঃ৩/১২০| সালাত
শব্দের অর্থ দরূদ সালাম ও হয়,দেখুন=সুরা
আহযাবঃআঃ৫৬, তিরমিযীঃ২/৩৫৪,
হাঃনং৪৮৪, সুরা আহযাবঃআঃ৪৩,
আল্লাহ তায়ালা যেখানে নবী(সঃ)এর
উপর দরূদ(সালাত) প্রেরণ করে,তো
নবীগন কেন দরূদ পড়াটা অসম্ভব হবে?
নবীগন(আঃ)ও মুহাম্মদ(সঃ)Õর উপর
দাড়িয়ে দরূদ(সালাত)পড়েছেন, দেখুন=
মুসলিমঃ১/১৫৭, হাঃনং১৭২,
মিশকাতঃ৩/৩৭৯,হাঃনং৫৮৬৬.
বায়হাকীঃদালায়িলুন নুবুয়্যাত ওয়া
মারিফাতু আহওয়ালি সাহিবিশ
শারিআতঃ২/৩৮৭,ইমাম শারানীর আল
ইয়াওয়াকিত ওয়াল যাওহির ফি
বায়ানুলি আকায়েলি আকাবিরঃ২/৩৬৭,
যে ব্যাক্তি চায় যে মানুষ তার
সম্মানে মূর্তির মত দাড়িয়ে যাক,ঐ
ধরনের কিয়াম(দাড়ানো)নি
ষেধ,তাতে গৌরব লুকিয়ে আছে,
দেখুন=বুখারীঃ৩৩৯,হাঃনং৯৭৭,
তিরমিযীঃ৫/৯০,হাঃনং২৭৫৫,আবু
দাউদঃ৪/৩৫৮,হাঃনং৫২২৯,তা
বরানীঃমুজামুল আওসাত,৪/
২৮২,হাঃনং৪২০৮| নবী(সঃ)কে দাড়িয়ে
সালাম দেওয়া মুসতাহাব,দেখুন=সুরা
বাক্বরাঃআঃ১২৯,সুরা সফফাতঃআঃ৬,
বুখারীঃহাঃনং৪১৫
৬,নাসায়ীঃহাঃনং৯
২৩৬,৮৩৬৯.মুসলিমঃ৯/
২২৩,হাঃনং৩৩১৪,তিরমিযীঃ১২/
৩৮৩,হাঃনং৩৮০৭,মুসলিমঃ৫/
১৯৮,হাঃনং১৬৯১,নাসায়ীঃ৫/
৯৬,হাঃনং৮৩৬৯,বায়হাকীঃ১৩/
৩৪,হাঃনং৮১১৫,তাবরানীঃ৮/
১২,হাঃনং৮৫০৪,মিশকাতঃ৩/
১৮,হাঃনং৪৭০৫,মুসলিমঃ২/
৬৫৯,তিরমিযীঃ৩/৩৬০,আবু দাউদঃ
৩/২০৩,ইবনে মাজাহঃ ১/
৪৯২,মুসতাদরাক হাকেমঃ ৩/৪০৪|
মুহাম্মদ বিন আবদুল ওহাব নজদীর গুরু
ইবনুল কায়্যিম জাওযীর নিকট নবী(সঃ)
কে দাড়িয়ে সালাম দেওয়া
বৈধ,দেখুন=জালালুল আফহাম
গ্রন্থঃপৃঃ২১৭,জালালউদ্দীন সুয়ূতির
আলহাবি লিল ফাতাওয়াঃখঃ২,পৃঃ
২৮২,ইবনে হাজার আসকালানীর
মাওলূদে কাবীর,আল কাওকাবুল আযহার
অদ্দুররুল মুনাযযামঃপৃঃ১৪৩
,আবদুল হক মুহাদ্দীস দেহলভীর আখবারুল
আখইয়ারঃপৃঃ৬২৪,জাফর ইবনে ইসমাঈল
বায়জদযীর আলকাওকাবুল
আনওয়ারঃপৃঃ১৬৯,স
ীরাতে হালবিয়াঃখঃ১,পৃঃ
৮৩,আল্লামা মুনাভী তার শরহে
জামিউস সগীর ও আল্লামা ইমাম নববী
তার তাহযীব কিতাবে বলেন,মুলত
পথভ্রষ্ট ব্যাক্তি ছাড়া অন্য কেউ
কিয়াম(দাড়িয়ে নবীকে সালাম)কে
অস্বীকার করতে পারে না,উল্যেখ্য যে
এই ফতোয়ার উপর বিশ্ব বিখ্যাত
মুহাদ্দীস আল্লামা আবদুল জাববার ও
আল্লামা ইব্রাহিম ইবনে খায়ের সহ
৩০জন জগত্ বাছা আলেমের সীলমোহর
সহ দস্তকত ও রয়েছে,মৌলভী কাসেম
নানুতুবীর নিকট নবীকে দাড়িয়ে
সালাম দেওয়া উত্তম
আমল,দেখুন=তাহযী
রুননাসঃপৃঃ১০,না দাড়ানোর মাত্র দুটি
হাদীস দিয়ে যে মৌলভীরা দাড়িয়ে
সালাম দেওয়াকে অবৈধ বলেন,ঠিক
সেই হুজুরেরা ক্ষমতার লোভে পরে
জাতীয় সংসদে স্পিকারের
সম্মানার্থে দাড়িয়ে যেতো,একবার
দুইবার নই পাঁচ পাঁচটি বছর এভাবে
করেছে,কিন্তু কোনদিন বিদআত বলে
নাই, আজ আমরা যখন দাড়িয়ে সালাম
দেওয়ার চার এর অধিক হাদীসের উপর
আমল করছি তখন সেই মুনাফিক্ব
মৌলভীরা বিদআত বলে বলে
বেড়াচ্ছে|ঈদে মীলাদুন্নবী(সঃ)কে
যদিও বা জামায়াতে ইসলামী তৃত্বীয়
ঈদ হিসেবে জোর গলায় অস্বীকার করে
আসছেন কিন্তু ২২/০৪/২০০৫ইং সালে
বায়তুল মোকারম জাতীয় মসজিদ চত্বরে
ইসলামে তৃত্বীয় ঈদের কথা অকপটে
স্বীকার করলেন মাওলানা দেলওয়ার
হোসাইন সাঈদী|হেফাজত ইসলামের
গুরু আশরাফ আলী থানভী দেওবন্দী
দাড়িয়ে সালামের অনুষ্ঠানকে শুধু বৈধ
বলেই থামেন নাই,আরো বলেছে যে
মিলাদ কিয়ামের অনুষ্ঠানে নবী(সঃ)
হাজির হতে পারেন, দেখুন= এমদাদে
ফতোয়াঃপৃঃ৩৮,আবদুল হাই লক্ষনৌভীর
মাজমুয়ায়ে ফতোয়াঃখঃ২,পৃঃ৩৪৭,
আকায়েদে উলামায়ে দেওবন্দঃপৃঃ১৯,৪
১|
ঈদে মীলাদুন্নবী (সঃ) ও দাড়িয়ে
সালাম
প্রথমে জেনে নেই মুসলিমদের ঈদ
কয়টি? ১.জুমার দিন আদম(আঃ)কে সৃষ্টি
ও রুহ কব্জ করার কারণে ঐ দিনটিকে
ফযিলতের ও ঈদের দিন বলা হয়েছে,ও
রোজা রাখতে নিষেধ করা হয়েছে|
দলিল দেখুন=আবু দাউদ শরীফ,অধ্যায়
কিতাবুস সলাত,বাবু তাফরিয়ে
আবওয়াবুল জুমুআতি অফাদলি ইয়াওমিল
জুমুআতি অলাইলাতিল জুমুআতি,খন্ড
১/২৭৫, হাঃনং ১০৪৭| নাসায়ীঃ
১/৫১৯,হাঃ নং ২৬৬৬|নাসায়ীঃ ৩/
৯১,হাঃনং১৩৭৫|ইবনে মাজাহঃ
১/৩৪৫,হাঃ নং ১০৮৫|ইবনে মাজাহঃ১/
৩৪৯,হাঃনং১০৯৮|সহীহ ইবনে
হিব্বানঃ৮/৩৭৫, হাঃনং ৩৬১০|
দারেমীঃ১/৪৪৫,হাঃনং ১৫৭২|
বায়হাকীঃ কুবরা ,৩/২৪৮,হাঃনং ৫৭৮৯|
মুসনাদে আহমাদঃ ২৩০৩,৫৩২,হাঃনং
৮০১২,১০৯০৩|সহীহ ইবনে খুযাইমাহঃ ৩/
৩১৫,৩১৮, হাঃনং ২১৬১,২১৬৬|মুসতাদরক
তুল হাকিম সহীহাইনঃ১/৬০৩,হাঃনং
১৫৯৫|
মীলাদ শব্দের মূলধাতু নিয়ে কিছু
সমালোচনার পক্ষ থেকে এ আপত্তি
শোনা যায় যে,আরব বিশ্বে মীলাদ এর
জায়গায় (মাওলিদ)শব্দ বলা হয়| মীলাদ
শব্দটি শুধু এই উপমহাদেশে বলা হয়|এটা
ভুল ধারণা, মীলাদ আরবী শব্দ, তার
একটি অর্থ হলো জন্মের সময়, দলীল
দেখুন=তিরমিজি শরীফঃ কিতাবুল
মানাকিব,অধ্যায়ঃ বাবু মা জাআ ফী
মীলাদিন্নবী(সঃ)
,৫/৫৮৯,হাঃনং ৩৬১৯|শায়বানীঃ আল
আহাদ অল মাসানীঃ ১/
৪০৭,হাঃনং৫৬৬| তবরানীঃতারিখুল
উমাম অলমুলুকঃ১/৪৫৩|বায়হাকীঃদালা
য়িলুন নুবুঅত অমারিফাত আহঅলি
সহিবিশ শরীয়াতঃ খঃ১,পৃঃ৭৭|আল
বিদায়া অন নিহায়াঃ খঃ২,পৃঃ২১৬,২১৭|
ইবনে মনযুর লিসানুল
আরবঃখঃ৩,পৃঃ৪৬৮।
মিলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসালাম সম্পর্কে এই সংক্ষিপ্ত
তথ্যবহুল দলিল আপনারা অবশ্যই সংগ্রহ
করবেন। এগুলো অধিক পরিমানে শেয়ার
করবেন। যাতে দ্বীন ও মাজহাবের
খেদমত হয়।

Comments

Popular posts from this blog

ছবছে আওলা ও আ'লা হামারা নবী।

পিডিএফ বই ২৮ টি একত্রে।

খাজা গরীবে নেওয়াজ এর জিবনী।